১। প্রসাদ, নৈবেদ্য এবং ভোগ সমর্থক
শব্দ। সরাসরি ভগবান শ্রীকৃষ্ণকে নিবেদন
করার পর সেই প্রসাদকে বলা হয়
মহাপ্রসাদ। মহাপ্রসাদের উপর
নিবেদনকারী ব্যক্তির আর কোন অধিকার
থাকে না। বরং তা হয় ভগবানের সৃষ্ট সকল
প্রানীর। যেমনঃ মহাপ্রসাদ পাওয়ার সময়
একটি কুকুর চলে আসলেও তারও মহাপ্রসাদ
পাওয়ার অধিকার আছে।
২। নিবেদিত প্রসাদের মধ্যে থাকতে হবে
ফল মূল, শাক-সবজি, শর্করা এবং দুধ ও ঘি
দিয়ে তৈরি সামগ্রী। তবে পেয়াজ, রসুন,
মাশরুম বা ছত্রাক, এমনকি মসুর ডাল বা
অধিক মসলাযুক্ত খাবার বর্জনীয়।
৩। প্রসাদের সাথে অবশ্যই একটি পাত্রে
বিশুদ্ধ জল দিতে হবে। প্রসাদের প্রতিটি
পাত্রে তুলসী পাতা দিতে হবে।
৪। কৃষ্ণ প্রসাদ সেবনের জন্য ভক্তদের
সারিবদ্ধভাবে বসতে হবে। “মহাপ্রসাদে
গোবিন্দে…… নাম ব্রহ্মণী বৈষ্ণবে ”
মন্ত্রটি বলে প্রসাদ পেতে হবে।
৫। প্রসাদ নষ্ট করা যাবে না। তাই
পরিবেশকের ধীরে ধীরে একটু একটু করে
প্রসাদ পরিবেশন করতে হবে।
স্বয়ং শ্রীচৈতন্য মহাপ্রভু বলেছেন…………….
বিষয়ী অন্ন খাইলে মলিন হয় মন, মলিন মন
হৈলে, নহে কৃষ্ণের স্মরন। ” মহাপ্রসাদ কি
জয় “।
“নিতাই গৌর সীতানাথ প্রেমানন্দে হরি
হরি বোল”।(হরে কৃষ্ণ
শব্দ। সরাসরি ভগবান শ্রীকৃষ্ণকে নিবেদন
করার পর সেই প্রসাদকে বলা হয়
মহাপ্রসাদ। মহাপ্রসাদের উপর
নিবেদনকারী ব্যক্তির আর কোন অধিকার
থাকে না। বরং তা হয় ভগবানের সৃষ্ট সকল
প্রানীর। যেমনঃ মহাপ্রসাদ পাওয়ার সময়
একটি কুকুর চলে আসলেও তারও মহাপ্রসাদ
পাওয়ার অধিকার আছে।
২। নিবেদিত প্রসাদের মধ্যে থাকতে হবে
ফল মূল, শাক-সবজি, শর্করা এবং দুধ ও ঘি
দিয়ে তৈরি সামগ্রী। তবে পেয়াজ, রসুন,
মাশরুম বা ছত্রাক, এমনকি মসুর ডাল বা
অধিক মসলাযুক্ত খাবার বর্জনীয়।
৩। প্রসাদের সাথে অবশ্যই একটি পাত্রে
বিশুদ্ধ জল দিতে হবে। প্রসাদের প্রতিটি
পাত্রে তুলসী পাতা দিতে হবে।
৪। কৃষ্ণ প্রসাদ সেবনের জন্য ভক্তদের
সারিবদ্ধভাবে বসতে হবে। “মহাপ্রসাদে
গোবিন্দে…… নাম ব্রহ্মণী বৈষ্ণবে ”
মন্ত্রটি বলে প্রসাদ পেতে হবে।
৫। প্রসাদ নষ্ট করা যাবে না। তাই
পরিবেশকের ধীরে ধীরে একটু একটু করে
প্রসাদ পরিবেশন করতে হবে।
স্বয়ং শ্রীচৈতন্য মহাপ্রভু বলেছেন…………….
বিষয়ী অন্ন খাইলে মলিন হয় মন, মলিন মন
হৈলে, নহে কৃষ্ণের স্মরন। ” মহাপ্রসাদ কি
জয় “।
“নিতাই গৌর সীতানাথ প্রেমানন্দে হরি
হরি বোল”।(হরে কৃষ্ণ
মহাপ্রসাদ কি? কিভাবে মহাপ্রসাদ পেতে হয়?
Reviewed by Apon
on
August 01, 2017
Rating: